রমজান মাস মুসলিম উম্মাহের জন্য আল্লাহর বিশেষ রহমত ও বরকতের মাস। এই মাসে প্রতিটি ইবাদতের সওয়াব বহুগুণে বৃদ্ধি করা হয়। রমজানের প্রথম ১০ দিন রহমতের, তাই এই সময়ে বেশি বেশি ইস্তিগফার ও দোয়া করা উচিত।
Credit: Canva
সেহরি ও ইফতার রমজানের বিশেষ আমল। সেহরি খাওয়া সুন্নত এবং এতে দিনভর রোজা রাখার শক্তি পাওয়া যায়। ইফতারের সময় দোয়া কবুল হয়, তাই ইফতারের আগে ও পরে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা উচিত।
Credit: Canva
তারাবিহ নামাজ রমজানের বিশেষ ইবাদত। এই নামাজে কুরআন খতম করা এবং দীর্ঘ সময় ইবাদতে মশগুল হওয়ার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়। তারাবিহ নামাজ জামাতে পড়া উত্তম।
Credit: Canva
রমজান মাসে কুরআন তিলাওয়াতের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এই মাসে কুরআন নাজিল হয়েছে, তাই বেশি বেশি কুরআন পড়া এবং এর অর্থ বুঝে আমল করা উচিত। কুরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে হৃদয় পরিশুদ্ধ হয়।
Credit: Canva
রমজান মাসে দান-সদকার সওয়াব বহুগুণে বৃদ্ধি করা হয়। ফিতরা প্রদান, গরিব-দুঃখীদের সাহায্য করা এবং অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো এই মাসের বিশেষ আমল। দান-সদকার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়।
Credit: Canva
লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়েও উত্তম রাত। এই রাতের ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং নিজের গুনাহ মাফ করানো যায়। রমজানের শেষ ১০ দিনে এই রাতের সন্ধান করা উচিত।
Credit: Canva
ইতিকাফ রমজানের শেষ ১০ দিনের বিশেষ আমল। মসজিদে অবস্থান করে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হওয়ার মাধ্যমে আত্মশুদ্ধি অর্জন করা যায়। ইতিকাফের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা সম্ভব।
Credit: Canva
রমজান মাস তাওবা ও ইস্তিগফারের মাস। এই মাসে গুনাহ মাফের জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি তাওবা করা উচিত। ইস্তিগফারের মাধ্যমে হৃদয় পরিষ্কার করা এবং আল্লাহর রহমত লাভ করা যায়।
Credit: Canva
রমজানের পর শাওয়াল মাসে ৬টি রোজা রাখা সুন্নত। এই রোজাগুলো রাখার মাধ্যমে পুরো বছর রোজা রাখার সওয়াব পাওয়া যায়। শাওয়ালের রোজা রমজানের আমলকে পূর্ণতা দেয়।
Credit: Canva